২৪ডিসেম্বর১৮> ২০১৮র জুন মাসে সোনালী ব্যাংক স্টাফ কলেজে ইসলামী ব্যাংকিং এর ডিপোজিট মবিলাইজেশন ও মোডস অব ইনভেষ্টমেন্ট (Deposit Mobilization and Modes of Investment) এর উপর দুটি সেশন নেয়ার সময় একজন প্রশ্ন করেছিলেন ইসলামী উইন্ডোতে কাজ করতে কেমন লাগছে, উত্তরে বলেছিলাম আগামী সোনালী প্রয়াসে এই বিষয়ে একটি লেখা দিয়েছি, ওখানে সব বলেছি। ঐ লেখা আজও প্রকাশ পায়নি, তাই তাকে উদ্দেশ্য করেই এই লেখা। এই কিছুদিন আগেও ইসলামী ব্যাংকিং বলার সাথে সাথে আমাদের সহকর্মীরা মনে করতেন ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশে লিমিটেড (IBBL) এর কথা বলছি। অনেক কথা খরচ করে বুঝাতে হতো যে ইসলামী ব্যাংক মানেই আইবিবিএল নয়, দেশে আরো ৮টি ব্যাংক ইসলামী ব্যাংকিং সেবা দিয়ে থাকে। ২০১৩ সালে ইসলামী ব্যাংকিং এর উপর সোনালী ব্যাংক স্টাফ কলেজের ৫ দিন ব্যাপী প্রশিক্ষণে আমি ইসলামী ব্যাংকিং সংক্রান্ত সকল সংশয় মুক্ত হই, প্রশিক্ষণটি অত্যন্ত সমৃদ্ধ ছিল। আমাদের দেশে ইসলামী ব্যাংকিং ধারণার বাস্তবায়ন বীজ যে সোনালী ব্যাংক স্টাফ কলেজের প্রথম প্রিন্সিপাল আজিজুল হক স্যারের অবদান, এই তথ্য জেনে আমি যার পর নাই আনন্দিত, অভিভূত ও অনুপ্রাণিত হয়েছিলাম। সেই সময় সোনালী ব্যাঙ্কারসে আমি এ বিষয়ে আলোচনা উত্থাপন করেছিলাম কিন্তু বন্ধুরা ওই লেখা পড়ে ইসলামী ব্যাংকিং সম্পর্কে যতটা না আগ্রহী হয়েছে তার চেয়ে বরং আমার ইংরেজির দক্ষতা নিয়ে কয়েকজন প্রশংসা করেছে। ওখানে প্রশ্ন রেখেছিলাম বাংলাদেশ ব্যাংক কেন সোনালী ব্যাংককে আরো উইন্ডো খোলার অনুমোদন দিচ্ছে না আর আমরা যদি এ বিষয়ে আরো স্বরব হই তা হলে হয়তোবা দিয়ে দিবে। পরবর্তীতে দেখলাম কারো এ বিষয়ে তেমন কোন আগ্রহ নেই। তাই চুপ হয়ে গিয়েছিলাম, কিন্তু সময়ের ভবিষ্যৎ উন্মোচন সবসময়ই বিস্ময়কর। সব কিছুই যথা সময়ে রান্না হয়।
চিত্রঃ সোনালী ব্যাংক স্টাফ কলেজে ইসলামী ব্যাংকিং ট্রেনিং (2013) চলাকালীন আমার মুসলিম ভাইদেরকে লখা ই-মেইল
যখন ২০০৪ এ কম্পিউটার জানা প্রথম ব্যাচ হিসেবে সোনালী ব্যাংকে কাজে যোগদান করে ভেবেছিলাম আমাদের দিয়েই সোনালী ব্যাংকের অনলাইন কার্যক্রম শুরু হবে, তা হলো না, হলো এসে ২০১০ এরও পরে ডাটা সেন্টার হওয়ার পর। ২০০৪ থেকে ২০১০ পর্যন্ত ভিজিল্যান্স এন্ড কন্ট্রোল ডিভিশনে (ভিসিডি-তে) কাজ করার সময় মনে হতো এমডি তাহমিলুর রহমান স্যার জিজ্ঞাসা করেছিলেন ইন্টারভিউতে কম্পিউটারের মাধ্যমে ব্যাংকে কি কাজ করা হয়? তখন বলতে পারি নাই, পরে যা দেখলাম তাতে মনে হতো ব্যাংকে কেবল টাইপ করার কাজে কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়।
২০১৭ র জুন, আমি তখন মিরপুর প্রিন্সিপাল অফিসে কর্মরত, হঠাত একদিন টেলিফোন এলো, কাল সকাল ৯:০০ টায় পিডি-২ এ চলে আসেন, এমডি স্যার দেখা করতে বলেছেন। আমি হতবাক, বললাম স্যার কি শুধু আমাকেই দেখা করতে বলেছেন? উত্তর ছিল না, আরো কয়েকজন আছে। বললাম তা’হলে আমার ডিজিএম স্যারকে বলেন না হলে আমাকে যেতে দিবে না। উত্তর ছিল, বলা লাগবে না, চলে আসবেন। কি বিষয় তাও না বলে ফোন কেটে দিল। ঐ সময় আমি মহাবিরক্তি নিয়ে এক লম্বা অফিস নোট যুক্তিসহকারে আরো লম্বা করা যায় কিনা তা নিয়ে ভাবছিলাম। ভাগ্য ভাল যে ঐ ফোন কল পেয়ে আমার দ্বিতীয়বার হার্ট এ্যাটাক হয় নাই, কে ফোন করেছে তা’ও বুঝতে পারছিলাম না, নিজের পরিচয় দেননি, তাই এজিএম হাফিজ স্যার এর কাছে ভয়ে ভয়ে জানালাম। স্যার এর প্রথম প্রশ্ন ছিল, আপনি ৮১ কলামে কোন ভুল তথ্য পাঠান নাই তো? ঐ সময় (২০১৬ সালের জুন ক্লোজিং) এমডি স্যার ৮১ কলাম যাচাই বাছাই করছে বলে শোনা যাচ্ছিল। আমি স্যারকে বললাম, আমি নিশ্চিত ৮১ কলামে কোন ভুল নাই। এর পর ডিজিএম গোপিনাথ স্যার এর চেম্বারে গিয়ে স্যারকে বিষয়টা বললাম, স্যার রেগে গিয়ে বললেন, কি সব উরো ফোনকল পান, আবার ফোন করে জানেন কে করেছে। ৩ – ৪ ঘন্টা লেগেছিল জানতে যে, চারজনকে ইসলামিক উইন্ডোতে পোষ্টং দেয়া হয়েছে তার মধ্যে আমার নাম আছে। চাঁদপুর প্রিন্সিপাল অফিসের ব্যাচ মেট সুমন এর ফোন কলে সব জানতে পেরে আমার হার্ট বিট স্বাভাবিক হয়েছিল, ওর পিওর ওয়াহিদকেও একই ভাবে পোষ্টিং দেয়া হয়েছে। আমার এযাবৎ জীবনের বড় বড় বাক গুলো কোনটাই স্বাভাবিক ভাবে নাটকীয়তা ছাড়া হয় নাই, পরদিন এমডি স্যারের সাথে দেখা করতে যাওয়ার সময়ও প্রচুর বৃষ্টি আর রাস্তায় হাঁটু সমান পানি, দেখা করার সময় বাকী তখন মাত্র ১০ মিনিট, আমি আরামবাগ মোর এ চিন্তা করছি যাই কেমন করে। পিডি থেকে জিয়া জানালো, দোস্ত কাপড় গুটায়ে রাস্তায় নেমে পড় তার পর পারলে দৌড়ায়ে চলে আয়, এমডি স্যারের সাথে মিটিং দেরী করা যাবে না। কি আর করা তাই করলাম, হাঁটু পানিতে নেমে দ্রুত হাটার চেষ্টা, ঐ অবস্থাতে ইমরান স্যার এর ফোন, জাহাঙ্গীর স্যার এর ফোন, তারা আমার পূর্ব কর্মস্থলের অত্যন্ত প্রিয় ব্যক্তিত্ব আর তারাও আমার পোষ্টং এর তথ্যটি তখন মাত্র জানতে পেরে মহা আনন্দিত, পানিতে হাটতে হাটতেই তাদের সাথে কথা বললাম। সেই ভিজা কাপড় পড়েই এমডি স্যারের সাথে দেখা করতে গিয়েছিলাম। স্যার বললেন এটি আমাদের জন্য একটি মটিভেশনাল ট্রান্সফার আর বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা দিলেন। ঐ থেকেই ওয়েজ আরনার’স করপোরেট শাখায়, ইসলামী ব্যাংকিং উইন্ডোতে কাজ করছি।
দেড় বছর পর এই সে দিন আইটি ল্যাব-এ আবাবিল এর ইউএটি’র ওয়ার্কসপে এমডি স্যার যখন সবাইকে জিজ্ঞাসা করলেন আপনারা স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে এখানে কাজ করছেন না কি কেউ ধাক্কা দিয়ে ফেলেছে তাই কাজ করছেন। আমার বলতে ইচ্ছা করছিল ধাক্কা তো ছিল স্যার কিন্তু এত বিস্ময়কর ধাক্কা আমি আগে কখনও পাই নাই। ধাক্কাটা অনেক উপর থেকে এসেছে বলে আমার মনে হয়েছে। ২০০৪ হতে ২০১০ পর্যন্ত আমার সোনালি ব্যাংক হেড অফিসের এমডি স্কোয়াডে কর্ম কালীন সময় বহু লোকের সাথে ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে কথা হয়েছে, যারা ঐ সময় হেড অফিসে ছিলেন তাদের হয়তোবা মনে আছে। সেই আমি ইসলামী ব্যাংকিং এ কাজ করার সুযোগ পাব এটা কাকতালীয় হতেই পারে না, আমি সব জায়গায় তন্ন তন্ন করে খুঁজেছি, আমার নাম এই লিস্টে আসলো কি ভাবে জানার জন্য। পরে বুঝেছি এমডি স্যার এর ফিল্টার, যে কারা ইসলামী ব্যাংকিং ট্রনিং পেয়েছে? আর কারা প্রিন্সিপাল অফিস বা রিজিওনাল অফিসে আছে? এই ফিল্টার ছারা আর কোন যুক্তি নাই এই লিষ্টে আমার নাম থাকার। মিরপুর প্রিন্সিপাল অফিসে কম্পিউটার ইনচার্জ হওয়ার বিষয়ে তানজিমুল ইসলাম স্যারের রেকমেন্ডেশন ছিল, কিন্তু এখানের ঘটনাটি একেবারেই ভিন্ন। ২০১৩ সালের ঐ ইসলামী ব্যাংকিং ট্রনিংটিতে আমার নাম দেওয়াটাও ছিল একটি হঠাৎ ঘটনা। ঠিক ঐ সময় আমি সবেমাত্র বুয়েট শাখা থেকে বেগম রোকেয়া সরণী শাখায় ট্রান্সফার হয়ে এসেছি । তখনও কোন কাজে আমাকে নিয়জিত না করায় কাজী আনোয়ার হোসেন স্যার আমাকে ঐ ট্রনিং এর জন্য মনোনিত করেন। এই দুটি ঘটনাই কাকতালীয় মনে হলেও এতগুলো ঘটনা সংঘটন কি কাকতালীয় হওয়া সম্ভব? এর পরের ঘটনা যোগটি বিবেচনায় আনলে বিষয়টি বুঝা যেতে পারে, সিএডির ইকবাল স্যার এর কথা মনে হয় খুব কম লোকেরই মনে আছে, কিন্তু তিনি আমাকে খুব পছন্দ করতেন, বিশেষ করে কম বয়সে ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে সক্রিয় ও সরব হওয়ার জন্য, অনেকদিন পর পর খোঁজ নিতেন আমি কোথায় আছি, কোন পদে আছি?, পদোন্নতি হল কিনা?, ইত্যাদি। উনাকে আমি বরাবরই হতাশ করেছি এই বলে যে স্যার এখনও আমি সিনয়র অফিসার বা আমি প্রিন্সিপাল অফিসারই আছি। মনে হয় তিনি শুনতে চাইতেন আমি বলবো স্যার আমি এখন জিএম পদে পদোন্নতি পেয়েছি। সেই স্যার আমাকে অনেকদিন পর ফোন করলেন আর আমি হতবাক হয়ে বললাম স্যার আমি আজ ইসলামী ব্যাংকিং উইন্ডোতে যোগদান করতে যাচ্ছি, দোয়া রাখবেন ! কেউ কি এই বিস্ময়কর যোগসূত্রটা ধরতে পেরেছেন? ঠিক ঐ দিন সকালে স্যার এর আমাকে ফোন করাটাও কি কাকতালীয় হওয়া স্বাভাবিক? এর পর থেকে স্যার আমাকে আর ফোন করেননি। অনেক সময় চিন্তা করি ধাক্কাটা কার, এমডি স্যারের সিদ্ধান্ত, ইকাবাল স্যার এর দোয়া, নাকি মুসলিম প্রফেশনাল ফোরামে কয়েক বছর টানা কাজ করার ফলশ্রুতি, নাকি এর কোনটিই নয়? ইসলামী স্কলার ইমরান নজর হোসেনের চমৎকার উক্তি “সময় ভবিষ্যতকে বিস্ময়কর ভাবে উন্মোচন করে”, কথাটি ততোধিক বিস্ময়কর ভাবেই সত্য বলে মনে হয়। আরো বিস্ময়কর এই যে ২০০২ হতে ২০১০ পর্যন্ত আমি যতটা সক্রীয়ভাবে ইসলাম ভক্ত ছিলাম, এখন ততটা হয়তবা নই তবে ইসলামী ব্যাংকিং এবং সুদ মুক্ত আর্থ ব্যবস্থা যে মানবিক ও সর্বত ভাবে সঠিক সে বিষয়ে আমার কোন সন্দেহ নাই। ২০০৮ এ বিশ্বব্যাপী ইকনমিক রি-সেশনের সময় আমরা বেশ কতগুলো সেমিনারের আয়োজক ছিলাম, ঐ সময় ইসলামী ইকনমির বিভিন্ন বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা পেয়েছি আর আমার এমবিএ মাষ্টার পেপারও ছিল কনভেনশনাল ও ইসলামী ইকনমির তুলনা বিষয়ক। তাই এ বিষয়ে আগে থেকেই আমার পড়াশুনা ছিল। ২০১৭ ও ২০১৮ সালে মিরপুর প্রিন্সিপাল অফিস ও সোনালী ব্যাংক স্টাফ কলেজে প্রশিক্ষণ প্রদান কালে ইসলামী ব্যাংকিং সংক্রান্ত আমার অর্জিত জ্ঞান সবার সাথে বিনিময় করেছি। ইতোমধ্যে এ বিষয়ে আরো বিস্তারিত জ্ঞান অর্জন করেছি ও আরো জানার চেষ্টা করছি ।
শেষ করার আগে আরো দুটি বিষয় না বললেই নয়, এমডি মাসুদ স্যার আমাদের উইন্ডোর জন্য বই সংগ্রহ করতে বলেছিলেন, তখন ভেবেছিলাম প্রচুর বই কিনে একাধিক আলমারি ভরে ফেলবো। বই কিনতে গিয়ে দেখি ইসলামী ফাউন্ডেশনে ইসলামী ব্যাংকিং এর জন্য একটাও বই নাই, তার পর এজিএম সেলিম স্যার ও ওয়াহিদ সহ কাঁটাবন গেলাম, ওখানেও প্রত্যেক দোকানে একটা কি দুইটা করে বই পেলাম, এক দোকানে যখন বললাম যে আমরা সোনালী ব্যাংক এর ইসলামিক উইন্ডোর জন্য বই কিনতে চাচ্ছি, তখন পাশে বসা এক ভদ্রমহিলা বললেন, তার স্বামী ঐ ব্যাংকে চাকরী করতেন। মনে মনে ভাবছিলাম কত জনই তো এই ব্যাংক থেকে অবসরে গেছেন, এ আর নতুন কি, কিন্তু তার পর পরই উনি বললেন তার স্বামীর নাম এস এ চৌধুরী, আমি উৎপটাং হতবাক। কতক্ষণ হা করে ছিলাম জানি না। তার পর উনার সাথে অনেক কথা বলতে পেরেছি সাথে এজিএম সেলিম স্যার ছিলেন। ইসলামী ব্যাংকিং উইন্ডোর বিষয়ে এস এ চৌধুরী স্যারের অবদানও কম নয়। আরেকটি বিস্ময়কর বাস্তবতা এই যে, যে গৃহ শিক্ষক (Md. Habibur Rahman, Senior Vice President, IBBL) আমাকে ম্যাট্রিক, ইন্টারমিডিয়েট ও বিশ্ববিদ্যালয়ে গাইড করেছেন তিনি আজ আইবিবিএলে জিএম পদে আছেন আর আমি তার প্রতিদ্বন্দ্বী ব্যাংকে কর্মরত। অনেকদিন পর স্যার এর সাথে দেখা করতে গিয়েছিলাম তার অফিসে, আমাদের উইন্ডোর কথা শুনে হাসলেন এ জন্য যে আমি তার প্রতিপক্ষ হয়ে গেছি।
মাননীয় এমডি মাসুদ স্যারের সাথে যদি পুনরায় কথা বলার সুযোগ পাই তবে বোলব ইদানীং আমার ইসলামী ফাউন্ডেশনের কিছু ভাল ফান্ড পাচ্ছি আর আগারগাওয়ে ইসলামী ফাউন্ডেশনের ইমাম ও মুয়াজ্জিন প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের নতুন বিল্ডিংয়ে সোনালী ব্যাংকের ইসলামী ব্যাংকিং উইন্ডোর বুথ খুলা হলে প্রচুর গ্রাহক পাওয়া যাবে ও ব্যবসার প্রসার হতে পারে বলে আমার মনে হয়েছে। এছাড়া, ঢাকা শহরে ওয়েজ আরনারস শাখায় ইসলামী উইন্ডোর পাশাপাশি মিরপুর এলাকার জন্য মিরপুর সেকশন-১ শাখাতে একটি উইন্ডো খোলা হলে ঢাকার ঐ অঞ্চলের ধর্মপ্রাণ মানুষগুলোর উপকার হওয়ার পাশাপাশি ব্যাংকিং ব্যবসারও প্রসার হতে পারে। সব ব্রাঞ্চে ইসলামী ব্যাংকিং সার্ভিস ডেস্ক থাকার সুখবর ইতোমধ্যেই শুনা যাচ্ছে আর তার সাথে উপরোল্লেখিত দুইটি স্থানে উইন্ডো খোলা হলে বিনিয়োগ ও আমানত সংগ্রহ আরো দ্রুততর হতো বলে মনে হয়। ইসলামী ব্যাংকিং উইন্ডোতে এই দেড় বছর কাজ কারার পর আমার অনুভূতি কেমন তা হয়তো এখন অনুমান করতে পারছেন। হ্যাঁ কাজ করে অনেক আনন্দ পাচ্ছি আর প্রচুর কাজ করার সুযোগ খুঁজছি। নতুন মাঠে নতুন নতুন প্রডাক্ট নিয়ে খেলার মজাই আলাদা। জানি না আর কয়দিন এখানে কাজ করতে পারবো, যওয়ার আগে সোনালী ব্যাংকের ইসলামী ব্যাংকিং উইন্ডোর ক্রমাগত উন্নয়ন দেখে যেতে চাই।
আমার কাছে অনেকের প্রশ্ন
https://surzil.blogspot.com/2024/02/blog-post_28.html
ব্লগ লিংকঃ https://surzil.blogspot.com
ফেইসবুক প্রফাইলঃ https://www.facebook.com/mustafa.surzil.rawnak
ব্লগ লিংকঃ https://surzil.blogspot.com
ফেইসবুক প্রফাইলঃ https://www.facebook.com/mustafa.surzil.rawnak
চমৎকার লিখেছেন। all d best
ReplyDeleteআমি সোনালী ব্যাংকের ইসলামী ব্যাংকিং উইন্ডেোতে কাজ করতে চাই।
ReplyDeleteকে বলছেন বুঝা যাচ্ছে না, আপনি কি SBL এ আছেন?
ReplyDelete