আপনার মনের অবচেতনকে প্রোগ্রাম করুন। আপনি যদি জীবনে বড় কিছু হতে চান, নতুন কোন বড় পরিবর্তন চান কিংবা শক্তিশালী কোন উচ্চাকাঙ্ক্ষা তা যা’ই হোক না কেন তবে অবশ্যই তার একটি বাস্তব সম্মত কল্পনা আপনার মানসপটে দৃশ্যমান হতে হবে। আপনি অবশ্যই প্রথমে এটি কল্পনা করতে সক্ষম হবেন। এই কল্পনাই আপনাকে চালিত করবে ঠিক যতটুকু মনোযোগ তাতে দেয়া হয়েছিল তার অনুপাতে। তাই নজর দেয়া দরকার কতটা মনোযোগ সেই উচ্চাশায় দেয়া হয়েছিল তা যাচাই করে দেখা। আইনেষ্টাইনের এক অতি জনপ্রিয় ও গুরুত্বপূর্ণ উক্তি এ রকম যে, তিনি বলেছিলেন “কল্পনা জ্ঞানের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। জ্ঞান সীমাবদ্ধ আর কল্পনা সারা বিশ্ব জোরা। যুক্তি দিয়ে আপনি এ থেকে বি তে পৌছাতে পারবেন কিন্তু কল্পনায় আপনি সর্বত্র বিচরণ করতে পারবেন। আপনার স্বপ্নকে এমন ভাবে অনুভব করুন যেন তা ইতোমধ্যেই পূর্ণ হয়ে গেছে। ইচ্ছা পূরণ হওয়ার অনুভূতি ধরে নিয়ে আপনার ভবিষ্যতের স্বপ্নকে একটি বর্তমান অভিকল্পে রূপান্তরিত করুন। আপনি নিজেকে যা মনে করবেন আপনি এক সময় তাই হয়ে উঠবেন।
তাই অনুভব করুন সেই সাফল্যের অনুভূতিটি যা আপনার হবে যেখানে আপনি ইতিমধ্যেই আপনার ইচ্ছা স্থাপন করেছেন এবং আপনার ইচ্ছা অবশ্যই সেই উপলব্ধি করতে সক্ষম যা আপনি হতে চান আর সেই অনুভূতি নিয়ে চেষ্টা করতে থাকুন তবেই আপনি সফলকাম হবেন। আপনি কি হতে চান সে সম্পর্কে যদি এই অনুমান বজায় থাকে যতক্ষণ না এটি আপনার প্রভাবশালী অনুভূতি হয়ে ওঠে আপনার আদর্শ অর্জন একেবারে অনিবার্য। আপনাকে প্রথমে আপনার জীবনের সমস্ত ক্ষেত্রে এই ইচ্ছা পূরণের অনুভূতি অনুমান করতে হবে। অন্য কারো কথার গুরুত্ব দেয়ার কোন প্রয়োজন নাই, ইন্টারনেটে কি বলছে কিংবা রিসার্চ কি বলছে তাতে কিছুই যায় আসে না, অন্য কার কথা আপনার পক্ষে সম্ভব কি সম্ভব নয় তাকেও মূল্য দেয়ার দরকার নেই। আপনি যদি আপনার নিজের স্বপ্নের দিকে আত্মবিশ্বাসের সাথে অগ্রসর হন এবং সেইমত জীবনাচরণ করার চেষ্টা করেন, তবে অল্প সময়ের মধ্যেই আপনি একটি অপ্রত্যাশিত সাফল্যের দেখা পাবেন।
এটি আপনার পিছনে তাড়া করবে যদি আপনি আপনার কল্পনার মধ্যে এটি স্থাপন করতে পারেন যা আপনি অর্জন করতে চান এবং এটি বাস্তব ভাবে অনুভব করতে শুরু করেন। আপনার অবচেতন মনকে পুনরায় প্রশিক্ষিত করা শুরু করুন এবং আপনার অবচেতন মন আপনি যা প্রস্তাব করেন তার প্রতি সাড়া দেয়। অবচেতন মন আপনার জীবন নিয়ন্ত্রণ করে। আপনি যা করেন তার ৯৬ থেকে ৯৭ শতাংশ আপনার অবচেতন মনের প্রভাবে হয়ে থাকে। এবং যখন আপনার অবচেতন মন প্রোগ্রাম করা হয় তখন এটি এগিয়ে যায় এবং আপনার চেতন মন এটিতে যা স্থাপন করেছেন তার প্রতিক্রিয়া জানায়। আপনিই আপনার ভাগ্যের সৃজনকারী, এটা সেই রহস্যময়তা। যুগে যুগে স্বপ্নদ্রষ্টা ও ভাববাদী এবং অতীন্দ্রিয়দের দ্বারা প্রচারিত সেই মহান শিক্ষা। এটি এমন সত্য যা আপনি কখনই বুদ্ধিবৃত্তিক ভাবে অর্জন করতে সক্ষম হবেন না। অনেকের মতই আপনিও হয়তো বিশ্বাস করেন আপনি আপনার জীবনে যেখানে আছেন সেখানে তেমনই আপনার মত অনেকেই আছেন এবং আপনি যা বিশ্বাস করেন তা শুধু নয়, বরং আপনার আছে ছায়া বিশ্বাস যা আপনাকে জীবনে অগ্রসর হতে বাধা দিচ্ছে আপনি যা হতে পারতেন তা হতে।
আমি যা জানি তা হল আপনি যদি আপনার মনের ছায়ার দিকে তাকান, যদি আপনি অবচেতন ভাবে আপনার মনের টেপের মধ্য দিয়ে নিজেকে যা বলছেন তা দেখেন। আপনি যথেষ্ট ভাল না। আপনি যথেষ্ট যোগ্য নন। আপনি যথেষ্ট স্মার্ট নন। আপনি একদমই যথেষ্ট নন, এটি এমন একটি টেপ যা অনেক লোকের মনে বাজছে। আপনি যদি এটি সম্পর্কে সচেতন না হন তবে আপনি সেই বিশ্বাস ব্যবস্থাতেই কাজ করবেন এবং নিজের জন্য কি পছন্দ করা উচিত তা আপনি সত্য বলে জানবেন না। আপনি নিজের সম্পর্কে এতদিন যা বলেছেন তার কারণে আপনি আজ এখনকার অবস্থায় আছেন। কথাগুলো বীজের মতো কাজ করে যখন আপনি কিছু অবচেতনকে বলেন। আপনি যা বলছেন তাতে আপনি প্রাণ দিতে পারেন যদি আপনি এটি ক্রমাগত বলা চালিয়ে যান এবং শেষ পর্যন্ত তা বাস্তবে পরিণত হতে বাধ্য। আপনি বীজ রোপণ করছেন যখন আপনি কোনো এক সময়ে স্বপ্ন দেখেছেন আর আপনি সেই ফলটি খেতে চাচ্ছেন। আমার চ্যালেঞ্জ হল আপনি সঠিক ধরণের বীজ রোপণের পরিকল্পনা করছেন কি না তা নিশ্চিত করা। আপনি যদি আপেল চান তবে আপনাকে আপেলের বীজ বপন করতে হবে, আপনি যদি কমলা চান তবে আপনি ক্যাকটাস বীজ, বিষাক্ত আইভি বীজ বা মাশরুমের বীজ রোপণ করতে পারবেন না। আপনাকে সঠিক বীজ থেকে উৎপাদিত ফল কাটতে হবে যা আপনি কোন এক সময় বপন করছিলেন। আপনি নেতিবাচক কথা বলে একটি ইতিবাচক জীবনযাপনের আশা করতে পারেন না। আপনি পরাজয়ের কথা বলে জয়ের আশা করতে পারেন না। আপনি অভাবের কথা বলে কিংবা যা আছে তা যথেষ্ট নয়, বা এটি বহন করতে পারবেন না বলে কখনও এগিয়ে যেতে পারবেন না কিংবা প্রাচুর্যের প্রত্যাশা করতে পারেন না। আপনি যদি নিজেকে গরীব মনে করতে থাকেন তবে আপনার জীবন দরিদ্রই থেকে যাবে।
এটি দুর্দান্ত যখন আপনি এমন কিছু বলছেন যেমন আমি ধন্য, আমি শক্তিশালী, আমি আমার স্বপ্নগুলি পূরণ করবই। এই আমি সেখান থেকে বেরিয়ে আসছি যা আমাকে অবদমিত করে রেখেছিল। এটি কেবল ইতিবাচক হওয়া নয়, আপনি বিজয়ের জয়ধ্বনি করছেন। ভবিষ্যদ্বাণী এবং সাফল্য নতুন স্তরে উত্তরণ ঘটায় এবং আপনার জীবনকে আপনার স্বপ্নর দিকে অগ্রসর করে। কিন্তু অনেক লোক ঠিক উল্টো ভবিষ্যদ্বাণী করে বেড়ায়। আমার কোন ভাল কিছু হবে না। আমার ভাগ্য কখনই ভাল হবে না, ব্যবসার অবস্থা অত্যন্ত খারাপ, আমি সম্ভবত ছাটাই হয়ে যাব। তারা বুঝতে পারেন না যে তারা পরাজয়ের জয়ধ্বনি করছেন। এটা যেন তারা খারাপ ভাগ্য কিংবা অভাবকে ডাকছেন। আপনি যা চান তা হয়ে উঠতে পারেন না কারণ অনেক চাওয়া সত্ত্বেও আপনার কাছে যা নেই সেই শূন্যস্থানের মধ্যেই বসবাস করেন। হলিউড অভিনেতা জিম ক্যারির গল্পটি এত শক্তিশালী, কারণ তিনি এমন ভাবে অভিনয় করতে শুরু করেছিলেন যেন তিনি ইতিমধ্যেই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। তার অভিনয়ে আত্মবিশ্বাসের ছটা তাই প্রথম থেকেই ধরা পরে। তিনি মুলহল্যান্ড ড্রাইভে যাবেন কিংবা গাইতে গাইতে ঘুরে বেড়াবেন, এই ভেবে যে ইতিমধ্যেই সেই জিনিসগুলি তার রয়েছে যা তিনি তখনও আয়ত্ত করেননি। তিনি বিশ্বাস করেন যে সেই জিনিসগুলি তার কাছে আসতে চলেছে এবং তিনি সেগুলির জন্যই কাজ করে যাচ্ছেন। জীবনের পুরষ্কার যাতে নিজের কাছে এমন ভাবে আঁকতে পারেন যেন তার কর্মগুলি তিনি যা বলেন তার সাথে সারিবদ্ধ হয় আর তিনি তা মনে প্রাণে বিশ্বাস করেন। সুতরাং আপনি যদি সত্যিই এমন ভাবতে শুরু করেন কেন আপনি এখন এমন যেখানে আপনার জীবনের পছন্দগুলি করেছেন? কারণ এরকম হওয়াকেই আপনি আপনার জন্য যথাসাধ্য সঠিক বলে বিশ্বাস করতেন।
সময় হয়েছে এখন নিজেকে প্রকাশ করার এবং নিজের উপর বিশ্বাস স্থাপন করার। সময় এখনই নিজেকে মহান হওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নেয়ার ও প্রস্তুত হওয়ার। এই বিশ্বের লোকেরা উপরে উঠার জন্য, উজ্জ্বল রঙ এ রঙ্গিন হওয়ার জন্য, মহান হওয়ার জন্য মানুষকে এড়িয়ে চলতে চায়, কিন্তু এখনই সময় আপনার সর্বশ্রেষ্ঠ হওয়ার জন্য সিদ্ধান্ত নেয়ার। আপনি আপনার ভাগ্যের বাইরে নিজের কথা বলতে পারেন। নেতিবাচক শব্দগুলি আপনাকে এমন হওয়া থেকে দূরে রাখতে পারে যার জন্য আপনাকে তৈরি করা হয়েছিল, সেই ফাঁদে ধরা পড়বেন না। পরাজিত হওয়া বন্ধ করুন, কীভাবে এটি ঘটবে না সে সম্পর্কে কথা বলা ছেড়ে দিন। আপনার লক্ষ্যগুলি লিখতে হবে, আপনি জীবনে যা ঘটতে দেখতে চান তা লিখুন। যেকোনো ক্ষেত্র যেখানে আপনি লড়াই করছেন যেখানে আপনার উন্নতি করতে হবে তা লিখে রাখুন যেন এটি ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে এবং তারপর প্রতিদিন সেই ডিক্রি ঘোষণা করুন। আমরা যা বলি তাই ঘটে তা ভাবা যথেষ্ট নয়। আপনার ভবিষ্যতবাণী এমন ভাবে করতে হবে যেন সেই কথাগুলো আপনার মনের ভেতরটায় ভেসে উঠে। তা শুধুমাত্র আপনার দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করবে না, তা পরিবর্তন করবে আপনি কে সেই পরিচয়টাকেও। আপনার স্বপ্ন আপনাকেই বাস্তবে পরিণত করতে হবে এই দৃড় প্রত্যয় অবচেতন মনে রোপণ করুন।
মরগান ফ্রিম্যানঃ এটি মহাজাগতিক সত্য "আমরা যা করার সিদ্ধান্ত নেই, আমরা যা করতে চাই, তাই আমরা করি!"
ওয়েন ডায়ারঃ আপনি যদি জিনিসগুলিকে দেখার উপায় পরিবর্তন করেন তবে আপনি যে জিনিসগুলি দেখেন তাও পরিবর্তিত হয়।
অপরাহ উইনফ্রেঃ আপনার যা আছে তার জন্য কৃতজ্ঞ হোন কারণ আপনার আরও বেশি কিছু থাকবে। আপনি যদি আপনার যা নেই তাতে মনোনিবেশ করেন তবে যা আছে তা কখনই যথেষ্ট মনে হবে না।
জোয়েল অস্টিনঃ প্রতিদিন সকালে কৃতজ্ঞ মনোভাব নিয়ে ঘুম থেকে উঠুন। আজ আপনার জীবনে ভাল কিছু ঘটবে বলে আশা করুন।
কানি ওয়েস্টঃ আপনি যা বিশ্বাস করেন তা কি আপনি সত্যিই বিশ্বাস করতে পারতেন যদি কেবল আপনিই সেটা বিশ্বাস করার কথা বলতেন?
আমার কথাঃ ইউ টিউবে উপরের ডকুমেন্টারিটি দেখার পর এটির সাব-টাইটেল সংগ্রহ করে অনুবাদ করার ইচ্ছা হয়েছিল বেশ কয় বছর আগে যা আজ সম্পূর্ণ হলো। যে বিষয়টি আমাকে আকৃষ্ট করেছে তা হলো এটি বলছে যে স্বপ্ন আপনি দেখবেন তা’র জন্য অবচেতনে এমন একটি অধিকল্পনা আপনাকে করতে হবে যেন তা এখনই অর্জিত হয়ে গেছে। সাফল্য অনুভবের এই বক্তব্যর জন্যই এই ডকুমেন্টারিটি অনন্য। ”মানুষ তার নিজের ভাগ্য নিজে গড়ে” এই বক্তব্য তো বহু পুরানো, সেই রেনেসাঁ যুগের বিখ্যাত লেখক গন তা আগেই বলেছেন, তা হলে এখানে আর নতুন কি বলা হলো। যা নতুন তা হলো এই অবচেতনকে প্রোগ্রাম করার কথা। মানুষ তার নিজের ভাগ্য নিজে গড়ে এই বক্তব্য যারা ধার্মিক তাদের বিশ্বাসের বিরুদ্ধে যায়। যারা বিশ্বাস করেন ভাগ্য পূর্ব নির্ধারিত তরা এই বক্তব্যের সাথে একমত হতে চান না কিন্তু মানুষ যদি ভাগ্য পূর্ব নির্ধারিত ভাবে তবে তার পক্ষে নতুন কিছুর উদ্ভাবন করা সম্ভব হয় না। ধূমকেতুর গতিপথ নির্ণয় করতে গিয়ে আর গাছ থেকে আপেল কেন পড়ে অথচ আকাশের চাঁদ কেন পড়ে না তা নিয়ে ভাবতে ভাবতে নিউটন যে সূত্রাবলী আবিষ্কার করে গেছেন তা পুর মানব জাতির ভবিষ্যৎ বদলে দিয়েছে। আইনেষ্টাইন তো পদার্থবিদ্যার ছাত্র কিংবা অধ্যাপক ছিলেন না, তার প্রথম স্ত্রী ছিলেন, তা হলে কি অভূতপূর্ব ভাবে তিনি সকল পদার্থবিদদের চোখে আঙ্গুল দিয়ে নিউটনিয়ান মেকানিক্স এর চেয়ে উন্নততর পদার্থ বিদ্যা শিক্ষা দিয়ে গেলেন। বারট্রান্ড রাসেলের বই দি কনকোয়েস্ট অব হেপিনেস যা কাজী মোতাহার হোসেন (সেবা প্রকাশনীর স্বত্বাধিকারী কাজী আনোয়ার হোসেনের বাবা) অনুবাদ করেছেন ”সুখ” নামের বই নাম দিয়ে, সেখানে তিনি প্রত্যেক অধ্যায় শেষে যে পাদটীকা সংযোজন করেছেন তা সংকলিত করে আরেকটা নতুন বই প্রকাশ করা যেত। মানুষকে জীবন সংগ্রামে উৎসাহ প্রদানের জন্য ডেল কার্নেগীর মত বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় বক্তাও জন্ম নিয়েছেন। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের হতাশ হবেন না বইটিও হতাশ মানুষদের পুনরজ্জিবিত হতে ঔষধের মত কাজ করবে। সম্ভবত সার্লক হোমস এর রচয়িতা আর্থার কেনান ডয়ালের উক্তি ছিল “ট্রুথ ইজ স্ট্রেঞ্জার দেন ফিকশন” বা বাস্তব সত্য কল্পনার চাইতেও চাঞ্চল্যকর আর ইমরান নজর হোসেনের উক্তি “সময় বাস্তবতাকে বিস্ময়কর ভাবে উন্মোচন করে”যা আজকের বাস্তবতা থেকে পিছন ফিরে তাকালে যুগ পরিবর্তন গুলোতে প্রমাণ পাওয়া যায়। এই দ্রুত ধাবমান মানব সভ্যতায় হীনমন্যতা, হতাশা এগুলো মানুষিক রোগের মত। “মানুষ ধ্বংস হয়ে যায় কিন্তু কখনো পরাজিত হয় না”আর্থার মিলার হেমিংওয়ের বই “দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি” তে এই বক্তব্যর প্রতিফলন ঘটায়ে নোবেল প্রাইজ পেয়ে গেছেন। তাই পরাজিত মানুষিকতা কখনো জয় অর্জন করতে পারে না।
(ইউটিউব থেকে সংগ্রহ
করে বাংলায় ভাষান্তর)
Update history 09feb2019> 25apr2020> 04jan2023>11jan2023>
No comments:
Post a Comment